Scrollwhite

মাহমুদুল হক ফয়েজ My name is Mahmudul Huq Foez, I am a journalist, leaving in a small town, named Noakhali , which is situated in coastalzila of Bangladesh

হোমপেইজ | আর্টিকেল | ছোটগল্প | ফিচার | মুক্তিযুদ্ধ | বনৌষধি | সুস্বাস্থ্য | কবিতা | যোগাযোগ

জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর উন্নয়নে স্থবিরতা


জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর উন্নয়নে স্থবিরতা

মাহমুদুল হক ফয়েজ

জলাবদ্ধতার কারণে কৃষি ব্যবসা বানিজ্য সহ সার্বিক উন্নয়নে নোয়াখালীতে স্থবিরতা নেমে এসেছেএর জন্য নোয়াখালীর উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া নোয়াখালী খাল দায়ি বলে সর্বস্তরের জনগণ এবং বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন জল নিষ্কাশন যোগাযোগ সেচ ইত্যাকার সামগ্রিক প্রয়োজনে নোয়াখালী খালটি ছিলো এ অঞ্চলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণএ খালটি ছিলো মূলত: প্রবহমান একটি খরস্রোতা নদীমেঘনার ডাকাতিয়া নামের শাখা নদী থেকে নানান ভাবে এঁকেবেঁকে নোয়াখালীর মধ্যদিয়ে দক্ষিণে সাগরে এসে মিশেছে

জাল দলিল : নোয়াখালী প্রেক্ষিত



জাল দলিল : নোয়াখালী প্রেক্ষিত

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

ভূমির মালিকানার জন্য দলিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণএকটি সংঘবদ্ধ জালিয়াত চক্র দীর্ঘ দিন ধরে নোয়াখালীতে এই দলিল জাল করার কারবার করে যাচ্ছেবিদ্যমান ভূমি আইন ভূমি প্রশাসনের নানান অসংগতির সুযোগ নিয়ে একশ্রেণীর সংঘবদ্ধ চক্র জাল দলিল তৈরি করে নোয়াখালীর ভূমি ব্যবস্থাপনাকে জটিল করে তুলেছে এর ফলে অনেক ক্ষেত্রে প্রকৃত মালিকরা হয়রাণির শিকার হচ্ছেন

মুখ থুবড়ে পড়ে আছে নোয়াখালী সেচ প্রকল্প



মুখ থুবড়ে পড়ে আছে নোয়াখালী সেচ প্রকল্প

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ


ভাটির দেশ হিসাবে পরিচিত বৃহত্তর নোয়াখালী জেলা পলিমাটি বিধৌত উর্বর কৃষি প্রধান এলাকাএ উর্বর ভূমিকে সর্বোচ্চভাবে কাজে লাগিয়ে কৃষি উৎপাদনে কোনো কার্যকরি পদক্ষেপ আজ অবধি কেউ গ্রহণ করেনি¯^vaxbZv পরবর্তী সময় এ লক্ষ্যে কয়েকটি সেচ প্রকল্পের পরিকল্পনা করা হলেও আজও সেগুলো তিমিরেই বন্দী হয়ে আছেবিভিন্ন সরকারের আমলে দফায় দফায় নানান আশ্বাস দিলেও আজ পর্যন্ত নোয়াখালী সেচ প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়নিএ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বৃহত্তর নোয়াখালী অঞ্চলের ৩৭০ বর্গমাইল এলাকা সেচ সুবিধা পাবে এবং প্রতি বছর ৫০ হাজার টন অতিরিক্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন সম্ভব হবে বলে পরিকল্পনাবিদরা মনে করছেন

সংকটের আবর্তে নোয়াখালীর ভূমিহীনেরা



সংকটের আবর্তে নোয়াখালীর ভূমিহীনেরা
মাহমুদুল হক ফয়েজ

মেঘনা ও বঙ্গপোসাগরঘেঁসা নোয়াখালীর দক্ষিণাঞ্চল নানান ভৌগোলিক ভাঙ্গাগড়ার মধ্যে অবস্থান করছে এ অঞ্চলের মানুষ একদিকে নদী ভাঙ্গনের শিকার হচ্ছে, অন্যদিকে নতুন নতুন ভূমি সাগর বক্ষ থেকে জেগে উঠছে একদিকে মানুষ ভূমি হারিয়ে নি:স্ব হয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে খাসজমি পেতেও তারা নানান বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছে তা ছাড়া এ অঞ্চলের বিপুল সংখ্যক মানুষ দিনমজুরের কাজ করে প্রায় তারা নিত্য টানাপোড়নের মধ্যে অভাবি জীবন যাপন করতে বাধ্য হচ্ছে

নোয়াখালীর দুঃখ নোয়াখালী খাল



নোয়াখালীর দুঃখ নোয়াখালী খাল

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

নোয়াখালী খাল হাজার বছর ধরে বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলের জনবসতির উপর এক ব্যাপক প্রভাব ফেলে আসছে। এ খালটিই ছিল একদিন নোয়াখালীর জনগণের জন্য ¯^M©xq আর্শীবাদ। কিন্তু এ খালটি এখন উপকূলীয় এ জনগণের দুর্ভোগের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পলিমাটি সমৃদ্ধ নতুন ভূমি সাগর থেকে জেগেওঠার ফলে সাগর যত দক্ষিণে সরে গেছে ততই উজানে এ খালের তলদেশে পলি জমে জমে ভরাট হয়ে গেছে। দীর্ঘ প্রায় চল্লিশ বছর ধরে এ খাল সংস্কার করার কথা থাকলেও এ অঞ্চলের অন্যতম সমস্যা জলাবদ্ধতার নির্মম শিকারে নিপতিত হয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছে বিপুল জনগোষ্ঠী।

নোয়াখালীর নতুন নতুন চর ও ভূমিহীন পুনর্বাসন



নোয়াখালীর নতুন নতুন চর ও ভূমিহীন পুনর্বাসন

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

উপকূলীয় জেলা নোয়াখালীর দক্ষিনাঞ্চলের রয়েছে ভাঙ্গাগড়ার এক বৈচিত্রপূর্ণ ইতিহাসশত বছর ধরে মেঘনা আর সাগরে ভেঙ্গেছে লোকালয় জনপদআবার প্রকৃতির অপার মহিমায় সাগর থেকে জেগে উঠেছে হাজার হাজার নতুন ভূমিএই নতুন ভূমি যেমন জেলা তথা দেশের জন্য বয়ে এনেছিলো অপার সম্ভাবনাতেমন করে আবার এই জেগে উঠা পলিমাটিই মানুষের লাল রক্তে রঞ্জিত হয়েছে বার বার

নোয়াখালীর ভাষা

নোয়াখালীর ভাষা


নোয়াখালীর ভাষা
মাহমুদুল হক ফয়েজ

নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষ আর এর ভাষা নিয়ে দেশের অন্য অঞ্চলের লোকজনদের মধ্যে এক দারুন কৌতুহল রয়েছে। নানান মুখরোচক গল্পও প্রচলিত আছে এ জেলাকে নিয়ে। সারা দেশে তো বটেই সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নোয়াখালীর মানুষ। অনেকেই রসিকতা করে বলেন, চাঁদেও নাকি নোয়াখালীর মানুষ আছে। রূপক অর্থেই কথাটি বলা হয়। তবে এর একটা ভৌগোলিক ও নৃতাত্ত্বিক কারণও রযেছে।

মাইজদী যখন নোয়াখালী



মাইজদী যখন নোয়াখালী

মাহমুদুল হক ফয়েজ

নোয়াখালীর মত বাংলাদেশে আর এমন কোনো জেলা খুঁজে পাওয়া যাবেনা, যে জেলার আয়তন প্রাকৃতিক ভাবে বেড়ে যাচ্ছেবিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে নোয়াখালীর উপকূলে প্রতি বছর সাগর থেকে জেগে উঠছে বিপুল পরিমান ভূমিএর ফলে বেড়ে যাচ্ছে নোয়াখালীর আয়তনসুপরিকল্পিত ভাবে এ ভূমিকে ঘিরে কোনো সুদুর প্রসারী উদ্যোগ কেউ কখনো নেয়নিপ্রাকৃতিক আর রাজনৈতিক নানান টালমাটালে এ জেলা নানান ঘটনার স্বাক্ষী হয়ে আছেবর্তমানে নোয়াখালীর উপজেলার সংখ্যা নয়টি

কমিউনিটি রেডিওর বাস্তবতা



কমিউনিটি রেডিওর বাস্তবতা
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ


বাস্তব চিত্র:- উপকূলীয় জেলা নোয়াখালী একটি দুর্যোগপূর্ণ অঞ্চল হিসাবে পরিচিত নোয়াখালী সদরের প্রায় দুই তৃতীয়াংশই চর এলাকা এখানে বাস করে সাধারন নিম্ন আয়ের মানুষ তাদের অধিকাংশই কৃষি কাজের সঙ্গে জড়িত তাছাড়াও দিনমজুর, রিক্সাশ্রমিক, জেলে প্রভৃতি পেশার মানুষ এখানে বাস করে খুব কমসংখ্যক নারি কৃষি সহ বিভিন্ন কাজ করলেও তারা মূলত ঘরকন্যার কাজ করে থাকে ঘর কেন্দ্রিক নানান কাজের সঙ্গেও এরা জড়িত

চিংড়িঘের : নোয়াখালীর উপকূলে বিপর্যয়ের আশঙ্কা


চিংড়িঘের : নোয়াখালীর উপকূলে বিপর্যয়ের আশঙ্কা

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ


নোয়াখালীর দক্ষিনে সমুদ্রোপকূলে যে বিপুল ভূমি প্রকৃতির অপার কৃপায় জেগে উঠছে, সে ভূমির উপর ইতিমধ্যে বিভিন্ন মহল ও গোষ্ঠীর দৃষ্টি এসে পড়েছে। লেলিহান লোভাতুর জ্বিহ্বার আগ্রাসনও ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। অসহায় নি:স্ব ভূমিহীনদের বঞ্চিত করে কি ভাবে এ বিপুল ভূমি নিজেদের করায়ত্ব করা যায় তার আইনি বৈধতার পথও খুঁজে বের করার ফন্দি ফিকির করছেন অনেকে।

নোয়াখালীর অরক্ষিত উপকূল

নোয়াখালীর অরক্ষিত উপকূল
নোয়াখালীর অরক্ষিত উপকূল : প্রয়োজন সবুজ বেষ্টনী
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

অরক্ষিত অবস্থায় নোয়াখালীর দক্ষিন উপকূলের লক্ষ লক্ষ মানুষ বাস করছে এক চরম আতঙ্কের মধ্যে সিডরের মত কোনো জলোচ্ছাস এ এলাকার উপর দিয়ে বয়ে গেলে কি বিপর্যয় নেমে আসবে তা আগে ভাগে কিছুটা ধারনা করা যায় ভয়াবহ সিডরকে বুক দিয়ে অনেকটা ঠেকিয়ে দিয়েছিলো সুন্দরবন এই বনাঞ্চল না থাকলে সিডরে যে প্রাণহানী ঘটেছিলো তারো চেয়ে অনেকগুণ প্রাণহানী যে ঘটতো সে ব্যপারে সকলেই এখন প্রায় নিশ্চিত

১২ নভেম্বরের ভয়ঙ্কর গর্কী থেকে শিক্ষা



১২ নভেম্বরের ভয়ঙ্কর গর্কী থেকে শিক্ষা

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

বাংলাদশের উপকূলীয় অঞ্চলে যাঁরা বংশপরম্পরায় বসবাস করে আসছেন, ঝড় তুফান জলোচ্ছাসকে তাঁরা সহজাত ভাবেই বরণ করে নিয়েছেনঝড় ঝঞ্ঝা গর্কীতে সব কিছু লন্ড ভন্ড হয়ে যাওয়ার পরও তারা চেষ্টা করেন আবার নিজেদের মত করে ঘুরে দাঁড়াতে

নোয়াখালী মুক্তদিবস




৭ ডিসেম্বর নোয়াখালী মুক্তদিবসের স্মৃতি
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

মহান মুক্তিযুদ্ধে অকুতভয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে ছিনিয়ে এনেছিলেন আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতা নিজের জীবন তুচ্ছ করে বাংলার শ্যামল প্রান্তরে রাজাকার আলবদর বাহিনীর সাথে একই ভাবে লড়ে গিয়েছিলেন তাঁরা নোয়াখালীতেও এর ব্যতিক্রম হয়নি একাত্তরের ৭ ডিসেম্বর বীর মুক্তিযোদ্ধারা হানাদারদের কাছ থেকে মুক্ত করেছিলেন নোয়াখালীর জেলা সদর

মুক্তিযুদ্ধকালিন নোয়াখালীর কয়টি নৃশংস হত্যাযজ্ঞ



মুক্তিযুদ্ধকালিন নোয়াখালীর কয়টি নৃশংস হত্যাযজ্ঞ
মাহমুদুল হক ফয়েজ

বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আলবদর, আলশামস্, সারা দেশের মত নোয়াখালীতেও অসংখ্য হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলো। সে সব হত্যাযজ্ঞের অনেক কাহিনী আজ বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যেতে বসেছে। তবুও নোয়াখালী বাসীর অনেকের মনে সে সব স্মৃতিগুলো সকরুণ নিনাদে আজও গুমরে গুমরে কেঁদে উঠে।

রূপে ঝলমল নিঝুম দ্বীপ



রূপে ঝলমল নিঝুম দ্বীপNijhum Deep
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

নোয়াখালী উপকূলে গভীর সমুদ্রে জেগে উঠা এক রহস্যময়ী দ্বীপ 'নিঝুমদ্বীপ' সাগরের উত্তাল ফেনিল তরঙ্গ, নীল আকাশ আর ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘেরা সেখানে নিত্য মাতামাতি করে নীরবে নিভৃতে সাগরের গর্ভ থেকে ধীরে ধীরে এ দ্বীপটি জেগে উঠেছে এখন সে পূর্ণ যৌবন প্রাপ্ত সবুজ অরণ্যের নেকাবে ঘেরা লাস্যময়ী সাগর দূহিতা তার শান্ত স্নিগ্ধ রূপ ছড়িয়ে পড়ছে চতুর্দিকে দেশ বিদেশের মানুষ কৌতুহলী হয়ে উঠছে এ দ্বীপকে ঘিরে

নোয়াখালী জামে মসজিদ


নোয়াখালী জামে মসজিদ, ধর্মপ্রাণ মানুষের তীর্থস্থান
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

নোয়াখালী শহরের প্রাণ কেন্দ্রে এক অপূর্ব স্বর্গীয় ভাবাবেগ নিয়ে অবস্থান করছে মাইজদী জামে মসজিদ। মাইজদী বড় মসজিদ নামেও এর পরিচিতি রয়েছে। প্রতিদিন শতশত ধর্মপ্রাণ মুসল্লী নিয়মিত এই মসজিদে নামাজ আদায় করেন। পুরাতন নোয়াখালী শহর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবার পরে মাইজদীতে নতুন শহর গড়ার সময়য়েই ১৯৫০ সালে মসজিদটির নির্মান কাজ শুরু হয়

জিদে জিতলে সবাই রাজা

জিদে জিতলে সবাই রাজা

মাহমুদুল হক ফয়েজ


করিম বিশ্বাস নামে আমাদের গেরামে একটা লোক আছিলো হের বহুত তালগাছ বাইশটা বেগ্গুনাতে তাল ধরতো একদিন তারে কইলাম ‘মামু’ আমারে একটা তাল দ্যাও হেয় কইলো, যা গিয়া, তোর পেটে তাল যাইবো না আমার তখন বয়স আছিলো নয় দশ বছর মামুর কথা শুইন্না খেদ চাইপা গেল গায়ে জ্বালা ধইরা গেলো

বাদামের খোসা


বাদামের খোসা
মাহমুদুল হক ফয়েজ


বাদাম ভরা এল্যুমেনিয়ামের বড় ভান্ড। দু দিক দিয়ে গামছা বাঁধা। সে গামছা গলায় বেঁধে আট বছরের মহিন উদ্দিন বা দাম বিক্রি করে। বিক্রির টাকায় চলে তাদের সংসার নোয়াখালীর মাইজ দি শহরে কোর্ট বিল্ডিং আদালত পাড়া, বড়মসজিদ,স্কুল এসব জায়গাতেই তার পসরা নিয়ে ঘুরা ঘুরি

স্বামী-সন্তান ফিরে পাওয়ার অবিশ্বাস্য কহিনী



স্বামী-সন্তান ফিরে পাওয়ার অবিশ্বাস্য কহিনী

জহুরার ফিরে আসা

মাহমুদুল হক ফয়েজ

ঘুনাক্ষরেও কেউ বিশ্বাস করতে পারেনি, বেঁচে আছেন জহুরা খাতুন। লোনা জলের হিংস্র ছোবল খেয়েও অলৌকিক ভাবে বেঁচে গেছেন জহুরা। সে এক অবিশ্বাস্য কাহিনী।

বুড়ো আলী আজ্জমের মচমচে মুড়ি

ফিচার

বুড়ো আলী আজ্জমের মচমচে মুড়ি
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

বৃদ্ধ আলী আজ্জম এই বয়সেও সারাদিন হেঁটে হেঁটে বিক্রি করেন মুড়ি নিজের উপর অগাধ বিশ্বাস তাঁর নিজে যা পারছেন তাই করছেন
বয়স নব্বই ছাড়িয়ে গেছে শরীরের চামড়াগুলো থলথলে, ভাঁজ পড়েছে অসংখ্য পায়ে চপ্পল পুরনো হয়ে গেছে ক্ষয়ে ক্ষয়ে পাতলা হয়ে গেছে অনেকটা চলতে চলতে চপ্পল মৃদু শব্দ ওঠে গায়ে আধময়লা গেঞ্জি এক পাশটা ছিড়েঁ ঝুলে পড়েছে অনেকটা মাথায় বেশ বড় বড় ঢাউস বস্তা মাইজদীর এই মফস্বল শহরে ভাঙ্গাগলি মাড়িয়ে টানা টানা স্বরে হাঁক দেন -

সাগরের ভাষা না বুঝলে সাগরে যাওন যায় না




জীবন যেমন
সাগরের ভাষা না বুঝলে সাগরে যাওন যায় না
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ


সাগর পাড়ের মানুষজন
সাগরের সঙ্গেই আষ্টেপৃষ্ঠে বেধেঁ রেখেছে তাদের জীবন

এই জাল আমগোরে রিজিক দেয়







এই জাল আমগোরে রিজিক দেয়

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ





বাংলাদেশের উপকুল ঘেঁষে বাস করে লক্ষ লক্ষ মানুষ । এদের আনেকেই বংশ পরম্পরায় জেলে। জাল আর সাগরের জল এদের জীবনসঙ্গি। উত্তাল ঢেউ ডিঙ্গিয়ে এরা পাড়ি দেয় গহীন সাগরে। সাগরের অথই জলের ঢেউয়ে দোলা খায় তাদের ছোট্ট ছোট্ট মাছ ধরার ডিঙ্গি। দোলা খায় ওদের ছেঁড়াখোঁড়া টোটকা জীবন।

Contact us

নোয়াখালীর ভাষা



নোয়াখালীর ভাষা
মাহমুদুল হক ফয়েজ

নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষ আর এর ভাষা নিয়ে দেশের অন্য অঞ্চলের লোকজনদের মধ্যে এক দারুন কৌতুহল রয়েছে। নানান মুখরোচক গল্পও প্রচলিত আছে এ জেলাকে নিয়ে। সারা দেশে তো বটেই সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নোয়াখালীর মানুষ। অনেকেই রসিকতা করে বলেন, চাঁদেও নাকি নোয়াখালীর মানুষ আছে।

ইতিহাসের পম্পেই নগরী


ইতিহাসের পম্পেই নগরী
সাগরের উত্তাল করাল গ্রাসে হারিয়ে যাওয়া নোয়াখালী পুরাতন শহর
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

নোয়াখালী শহরের খোঁজে

আপনি যদি খুব আগ্রহ ভরে নোয়াখালী আসতে চান তাহলে আপনাকে নামতে হবে মাইজদী কোর্টে। নোয়াখালীর বিকল্প শহর হিসাবে এটি গড়ে উঠেছে ১৯৫০ সালের দিকে। সুন্দর ছিমছাম নিরিবিলি শহর। চমত্কার পরিবেশ। শান্তির শহর হিসাবেও এর সুখ্যাতি আছে প্রচুর।

English For Today






ENGLISH FOR TODAY

ENGLISH FOR TODAY

For Class Five


About Me

My photo
Mahmudul Huq Foez Free-lance journalist, Researcher.