Scrollwhite

মাহমুদুল হক ফয়েজ My name is Mahmudul Huq Foez, I am a journalist, leaving in a small town, named Noakhali , which is situated in coastalzila of Bangladesh

হোমপেইজ | আর্টিকেল | ছোটগল্প | ফিচার | মুক্তিযুদ্ধ | বনৌষধি | সুস্বাস্থ্য | কবিতা | যোগাযোগ

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের এক সহযোদ্ধা


বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের এক সহযোদ্ধা
নোয়াখালীর এ.কে.এম ছায়েদুল হক
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

মুক্তিযুদ্ধ বাঙ্গালী জাতীর শ্রেষ্ঠ গৌরব। সেই যুদ্ধে যারা অংশ গ্রহণ করেছিলেন নিঃসন্দেহে তাঁরা জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান। ১৪ই ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে নবাবগঞ্জে এক সম্মুখ সমরে শহীদ হন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর। তাঁরই এক সাথি ছিলেন নোয়াখালীর এক বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে.এম ছায়দুল হক।

নোয়াখালীর বধ্য ভূমিগুলো অনাবিস্কৃত রয়ে গেছে

নোয়াখালীর বধ্য ভূমিগুলো অনাবিস্কৃত রয়ে গেছে
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

প্রয়োজনীয় উদ্যেগ ও অবহেলার কারনে নোয়াখালী জেলার বিপুল সংখ্যক বধ্য ভূমি আজও অনাবিষকৃত রয়ে গেছে। স্বাধীনতার ত্রিশ বছরের মধ্যেও অনেক বধ্য ভূমি চিহ্নিত করা যায় নি। ফলে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের নৃশংসতার স্বাক্ষী এ সব বধ্য ভূমি ও গণকবর গুলো লোক চক্ষুর অন্তরালে চলে গেছে।

কমান্ডার নূর মোহাম্মদ

কমান্ডার নূর মোহাম্মদ
মহান মুক্তিযুদ্ধের এক কমান্ডার নূর মোহাম্মদের অভিযোগ ‘আমার নাম সুকৗশলে তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে’
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

‘আমার নাম মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকা থেকে সুকৌশলে বাদ দেয় হয়েছে। শুধু তাই নয় পাকবাহিনীর দ্বারা অমানুষিক নির্যাতন ভোগ করে কোন রকমে প্রাণে বেঁচে গেলেও আজ পর্যন্ত আমাদের খবর কেউ রাখে নি।

একাত্তরে ফিরিঙ্গী পোল

একাত্তরে ফিরিঙ্গী পোল
নোয়াখালী ফিরিঙ্গী পোলে রাজাকার আলবদর বাহিনী হত্যা করেছিল শত শত মুক্তিপাগল বাঙ্গালীকে

মাহমুদুল হক ফয়েজ

১৯৭১ ইং সনের মহান স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় নোয়াখালীতে রাজাকার আল বদর বাহিনী বেশ কয়টি বধ্যভূমি সৃষ্টি করে। নিরীহ নিরস্ত্র মানুষদের গুলি করে হত্যা করার জন্য তারা কয়টি স্থান বেছে নেয়। তার মধ্যে অন্যতম একটি স্থান মাইজদী শহর থেকে কবিরহাটমুখী রাস্তার উপর নোয়াখালী খালের ফিরিঙ্গীপোল।

মুক্তিযুদ্ধে নোয়াখালীর প্রথম দেয়াল পত্রিকা






মুক্তিযুদ্ধে নোয়াখালীর প্রথম দেয়াল পত্রিকা
‘স্বাধীনতা’

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরু হবার অনেক আগ থেকেই নোয়াখালীতে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি। সত্তুরের ১২ই নভেম্বর ইতিহাসের বিভিষিকাময় জলচ্ছাসে নোয়াখালীর উপকূল ছিন্নভিন্ন হয়ে বিরান অঞ্চলে পরিনত হয়।

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের এক সহযোদ্ধা

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের এক সহযোদ্ধা
নোয়াখালীর এ.কে.এম ছায়েদুল হক
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

মুক্তিযুদ্ধ বাঙ্গালী জাতীর শ্রেষ্ঠ গৌরব। সেই যুদ্ধে যারা অংশ গ্রহণ করেছিলেন নিঃসন্দেহে তাঁরা জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান। ১৪ই ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে নবাবগঞ্জে এক সম্মুখ সমরে শহীদ হন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর।

রক্ত ঋণে সোনার স্বদেশ

রক্ত ঋণে সোনার স্বদেশ
লোক হর্ষক ক’টি নৃশংশতার কাহিনী
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

একাত্তরের ২২শে এপ্রিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী প্রবেশ করলো নোয়াখালীর সদর মাইজদীর্কোটে। সে পর্যন্ত মুক্তি যোদ্ধাদের দখলেই ছিল শহর এলাকা। আধুনিক অস্র সস্ত্রে সুসজ্জিত বাহিনীর কাছে সামান্য অস্ত্র দিয়ে সম্মুখ যুদ্ধে দাঁড়ানো অসম্ভব ভেবে মুক্তিযোদ্ধারা সরে গিয়েছিলো মুক্তাঞ্চলে।

মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক অশ্বদীয়ার শহিদ সুলতান মাঝি

মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক অশ্বদীয়ার শহিদ সুলতান মাঝি
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক অশ্বদীয়ার শহিদ সুলতান মাঝি

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার ও পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে অত্যন্ত নৃশংশভাবে নিহত হন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক নোয়াখালীর অশ্বদীয়ার সুলতান মাঝি। সে সময় তাঁর বয়স ছিলো প্রায় সত্তরের কাছা-কাছি।

মুক্তিযুদ্ধা মোস্তফার খবর কেউ রাখে না

মুক্তিযুদ্ধা মোস্তফার খবর কেউ রাখে না
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফার খবর এখন আর কেউ রাখে না। যিনি এই দেশের জন্য মানুষের জন্য নিজের জীবনটাই উৎসর্গ করে দিয়েছিলেন। রক্তাক্ত যুদ্ধে হারিয়েছিলেন আপন বড় ভাইকে। যুদ্ধক্ষেত্রে মারাত্মক আহত হয়ে নিজেই এখন বিস্মৃতির অতলে ডুবে আছেন।

মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম

দুঃসাহসিক মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম এখন দিন মজুর

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

সমাজের নানা বঞ্চনা আর প্রতারনার শিকার হয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালামের জীবন চলে দিন মজুরী করে।

নোয়াখালীতে একাত্তরের ২৩শে মার্চ

একাত্তরের ২৩শে মার্চ নোয়াখালীতে উত্তোলন করা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা


মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

একাত্তরের সেই উত্তাল দিনগুলোতে ঢাকার সাথে সাথে নোয়াখালীতেও চলছিলো স্বাধীনতার স্বপক্ষে তীব্র গণআন্দোলন।

ভাঙ্গে নদী ভাঙ্গে গ্রাম

ভাঙ্গে নদী ভাঙ্গে গ্রাম
মাহমুদুল হক ফয়েজ


ভেঙ্গে যাচ্ছে রঘুনাথপুর। রামগতির দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে সমুদ্রের মোহনায় মেঘনার কোল ঘেঁষে বিশাল সমৃদ্ধ গ্রাম। গ্রামের পত্তন অনেক পুরোনো। সারা গ্রামের প্রধান কৃষি পন্য ছিল পান।

ভূলুয়া যার বর্তমান নাম নোয়াখালী

ভাঙ্গা গড়ার খেলা
ভূলুয়া যার বর্তমান নাম নোয়াখালী

মাহমুদুল হক ফয়েজ

বর্তমান নোয়াখালী শহরের দক্ষিণ প্রান্তে- সোনাপুরে নোয়াখালী রেলষ্টেশনের মাইল খানেক দক্ষিণে ছিল মূল নোয়াখালীর জেলা সদর সুধারাম। এক সময় এ এলাকা সুধারাম ভান্ড হিসেবে পরিচিত ছিল। বিভিন্ন উপন্যাস, কবিতা, গানে এই সুধারামের উল্লেখ আছে।

দ্বিধা

দ্বিধা
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

আমি কার শরীর ছুঁই বল, লাল ফুলে
সযত্নে বাঁধা কাজলা রঙের খোঁপা,

দলছুট ঘোড়সওয়ার

দলছুট ঘোড়সওয়ার
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

একরাশ উৎসুক মানুষের ভীড়ে
তুমি তপ্ত দগ্ধ দীর্ঘ হাত ছুঁড়ে দিলে-
যেন এক অবাধ্য চঞ্চল ঘোড়সওয়ার

এই খানে ডাকেনাক পাখি

এই খানে ডাকেনা’ক পাখি
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

এই খানে ডাকেনাক পাখি
পড়েনা’ক মনিকা মেয়ের ছায়া ।

চোখ

চোখ
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

চোখের ভিতর চোখ
তোমার চোখের
একটু চাওয়া
জীবণ জাগার শ্লোক ॥

চৌমুহনী কলেজ

চৌমুহনী কলেজ
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

বিষন্ন দপুর মরে যায়
হলুদ বিকেল ছায়া ফেলে কলেজের আঙ্গিনার ’পরে
তখন বেরোই প্র্যাকটিকেল ক্লাশ থেকে ।

বৃক্ষ

বৃক্ষ
মাহমুদুল হক ফয়েজ

আমার আর এক যমজ ভাই হলে
সে হোতো বৃক্ষ,

বিপ্লব

বিপ্লব
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

তুমি ডাকলে
ফিরে তাকাই

ভাঙার গান

ভাঙার গান
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

ভাঙো ভাঙো ভেঙ্গে গড়ো
পর্ণোকুটির প্রাণে ধরো

ভাবছিলাম চলে যাব

ভাবছিলাম চলে যাব
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ


কিছুদিন ধরে আমি ভাবছিলাম চলে যাব
কিন্তু ভাবলেই তো চলে যাওয়া যায়না-

বড় সাহেব

বড় সাহেব
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

এত বড় সাহেব তিনি ভাই
চোখে পরেন চশমা তিনি
গলায় পরেন টাই ।

বদল করবো

বদল করবো
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

আমি স্থান বদল করবো
এখানে লতাগুল্ম নাই,
ঝোপ নাই অফুরন্ত ছায়ার।

আশা

আশা
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

তুমি ফের উঁচু করে তোল মাথা-
দেখবে কি দারুন কষ্টের প্রহরে
অপেক্ষায় আছে শিশির ভেজা
ফুলের শাবক,
কুয়াশায় ঢেকে আছে স্বপ্নের বাগান ।

আমার টান বাজারের বোন

আমার টান বাজারের বোন
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

বেণী মোচড়ানো লাল ফিতা
তপ্ত ঠোঁটে লেপ্টানো লাল লিপস্টিক
কাঁঠাল পাতার ভুষা কাজল
বুকে ঝুলে কষ্টের নোলক ।

আমার সংসার

আমার সংসার
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

এই আমার সংসার এই আমার ঘর,
দেয়ালে ঝুলন্ত বাঁশি, রবীন্দ্রনাথ
মাকড়সার জালে লেগে থাকা আমার শৈশব ।

আমার ভাই আর ফিরবে কি

আমার ভাই আর ফিরবে কি
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

উদার আকাশ ছড়িয়ে রেখেছে হলুদ নক্ষত্র তার
আমার মায়ের সবুজ আঁচল উড়ে
শরীরে তার রক্তের লাল ছাপ আঁকা ।

একদিন সকাল হবে

একদিন সকাল হবে
মাহমুদুল হক ফয়জে

পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মত পাঁচ রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে আছ,
হতবিহ্বলতায় কিংকর্তব্যবিমূঢ় !

প্রত্যাশা


প্রত্যাশা

মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

আঁধার তুমি কোথায় লুকাবে মুখ ?
একটু পরেই ফুটবে চাঁদের আলো,
পেঁচক বলে, ‌আঁধারেই আছে সুখ,
যেমন আছি তেমনইতো ছিলো ভালো |

ওঁত পেতে থাক সারাটা বিশ্ব জুড়ে
ভেজালেরা এসে মিশে যায় কালো দেহে ।
কীটের দেবতা বাসা বাঁধে মাটি খুঁড়ে
সূর্য উঠবে আঁধারের মাটি খেয়ে ।

আঁধার তুমি কোথায় লুকাবে মুখ
একটু পরেই ঘুচবে কাল দুখ্ ।





অবহেলা

অবহেলা
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

ফুল কেন ছুঁড়ে ফেলে দাও
কেন বেদনা আবার খুলে দাও-

এই খানে ডাকেনাক পাখি

এই খানে ডাকেনাক পাখি
মাহমুদুল হক ফয়েজ
এই খানে ডাকেনাক পাখি
পড়েনা’ক মনিকা মেয়ের ছায়া ।

উত্তর (এপিটাফ)

উত্তর (এপিটাফ)
মাহ্‌মুদুল হক ফয়েজ

জীবন পথের প্রান্তে এসে শ্রান্ত পথিক-
কি প্রশ্ন খুঁজছো তুমি উদাসে আনমনে !

বৃক্ষ

বৃক্ষ
মাহমুদুল হক ফয়েজ

আমার আর এক যমজ ভাই হলে
সে হোতো বৃক্ষ ।

কবিতা

তোমাকে চিনেছি ঘাতক

তোমাকে চিনেছি ঘাতক
মাহমুদুল হক ফয়েজ

তোমার মুখোমুখি আমি দাঁড়িয়েছি, ঘাতক-
তোমাকে চেনার এখন যথেষ্ট বয়স হয়েছে আমার ।

মুক্তিযুদ্ধ

ছোটগল্প

কালো সূতা

কালো সূতা
মাহমুদুল হক ফয়েজ
কই যাইবেন স্যার? ঘাড় বাঁকা করে তাকাতে তাকাতেই আট দশ বছরের একটি চটপটে মিষ্টি ছেলে সামনে ব্যগ ছুঁয়ে দাঁড়ালো। ঢাকার কমলাপুর ষ্টেশানে এরকমই হয়। হাল্কা ব্যাগ নিজেই নিতে পারবো। শীতের ঝাপটাটা একটু বেশী। মাফলারটা আরেকটু জড়িয়ে ব্যাগের হাতলটা আরো জোরে ধরে কিছু না বলেই ছেলেটাকে পাশ কাটিয়ে এগুতে লাগলাম।

বৌ

বৌ
মাহমুদুল হক ফয়েজ

সালামের বৌ খুব একটা কথা বলেনা । এটাই হয়তো বৌ এর স্বভাব। একলা ঘরে দুজন বসে থাকে। বৌটা খুট খাট কাজ করে। মুখে সাড়া শব্দ নেই। সালাম বই এর পোকা।বই পড়তে পড়তে সময় যায় তার।

ওপেন ডিস্টেন্স লার্নিং(ওডিএল)

ওপেন ডিস্টেন্স লার্নিং(ওডিএল)
মাহ্‌মুদুদুল হক ফয়েজ

একটি সমৃদ্ধশালী জাতি গড়তে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। দেখে শুনে পড়ে ও অনুভব করে আমরা শিখি। এই শিক্ষার পিঠস্থান হল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে না গিয়েও প্রকৃতি থেকে আমরা নানান ভাবে শিখি। স্কুল গুলোতে শিক্ষকগন সাধারনতঃ সরাসরি পাঠ দান করেন।

মানুষ যখন মনুষত্ব হারায়

মানুষ যখন মনুষত্ব হারায়
মাহমুদুল হক ফয়েজ




নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ষোল বছরের কিশোর মিলনকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে সে এলাকার স্থানীয় কিছু উন্মত্ত জনতা । তাদের অভিযোগ ছিলো মিলন একজন ডাকাত। পুলিশই নাকি তাকে মেরে ফেলার জন্য জনতাকে উস্কে দিয়েছিলো। গত ২৭ জুলাই সকালে প্রকাশ্যে নৃশংস এ হত্যাকান্ডটি ঘটে।

Child Edu Slideshow

Child Edu Slideshow: "TripAdvisor™ TripWow ★ Child Edu Slideshow ★ to . Stunning free travel slideshows on TripAdvisor"

About Me

My photo
Mahmudul Huq Foez Free-lance journalist, Researcher.