Scrollwhite

মাহমুদুল হক ফয়েজ My name is Mahmudul Huq Foez, I am a journalist, leaving in a small town, named Noakhali , which is situated in coastalzila of Bangladesh

হোমপেইজ | আর্টিকেল | ছোটগল্প | ফিচার | মুক্তিযুদ্ধ | বনৌষধি | সুস্বাস্থ্য | কবিতা | যোগাযোগ

হাতিশুঁড়ো

হাতিশুঁড়ো
Hatishuro


উদ্ভিদের নাম : হাতিশুড়, হস্তিশুন্ডি হাতিশুঁড়ো, Hatishuro

স্থানীয় নাম : হাতিশুঁড়ো

ভেজষ নাম : Heliotropium indicum Linn..
ফ্যামিলি:- Boraginaceae

অপরাজিতা





অপরাজিতা aparazita


• উদ্ভিদের নাম : অপরাজিতা

• স্থানীয় নাম : অপরাজিতা

• ভেযজ নাম /বৈজ্ঞানিক নাম: Clitoria ternatia Linn এটি Popilionaceae এর পরিবার ভূক্ত

জবা

জবা Jaba











• উদ্ভিদের নাম : জবা

• স্থানীয় নাম : জবা

• ভেযজ নাম /বৈজ্ঞানিক নাম: Habiscus rosa-Sinensis Linn
(হেবিসকাস রোজা-সিনেনসিস লিন)

আকনাদি

আকনাদি
Aknadi


উদ্ভিদের নাম: আকনাদি,পাঠা Aknadi

স্হানীয় নাম: আকনাদি, আকন্দি, আকন্দি লতা

ভেষজ নামঃ- Staphenia hernandifolia walp

ফ্যমিলিঃ Menispermaceae

বহেড়া

Herbs....... বহেড়া Bohera....... Terminalia balerica





বহেড়া
Bohera

গাছের নাম: অক্ষ বা বহেড়া Beharda
স্থানীয় নাম: বয়ড়া
বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia balerica
ব্যবহার্য অংশ : ফল ও বাকল
গাছের বিবরণ ও পরিচয়:
বহেড়া গাছ উচ্চতায় ৬০-১০০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয় অর্থাঁৎ খুবই বড় গাছ। গাছের গুড়িও অনেক লম্বা। শীত কালে এর ফল পুষ্ট হয়, তারপর নিজ থেকেই গাছ থেকে খসে পড়ে।

এ গাছের ফল দু’রকমের হয়-এক প্রকার গোল, আরেকটি ডিম্বাকৃতির। এর ফল ও ফলের শাস ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।




প্রাপ্তিস্থানঃ
আমাদের দেশের কোন কোন অঞ্চল এবং ভারতের ছোটনাগপুর, বিহার, হিমাচল প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশে প্রধানতঃ এ গাছ বেশি দেখা যায়। পশ্চিমবঙ্গের বীরভুম, বাঁকুড়া ও বর্ধমানের শালবনেও এ গাছ প্রচুর জন্মে।
উত্তোলণের সময়: শীতের প্রাক্কালে ফল সংগ্রহ করা হয়।
আবাদী/অনাবাদী/বনজ: এই গাছটি সাধারনতঃ বনজ জাতীয় গাছ।
চাষাবাদের ধরণ: গ্রীষ্মকালে এই গাছে ফুল আসে। তারপর হয় ফল। সেই ফল পুষ্ট হয় শীতের প্রাক্কালে। তারপর আপনা আপনি ঝরে পড়ে। এই গাছ রোপনের দরকার হয়না। পতিত জমির ধারে, জমির আইলে এটি আপনা আপনি জন্মে।

ঔষধি গুণাগুণঃ-
আমাশয়ঃ সাদা বা রক্ত যে কোনও আমাশয়ে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির সাথে এক চামচ বহেড়া গুড়া খেলে উপকার পাওয়া যায়।
অকালে চুল পাকলেঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ১০ গ্রাম ছাল নিয়ে পানি দিয়ে বাটুন। এক কাপ পানিতে গুলে পানি ছেঁকে নিন, এবার সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে চুল ওঠা বন্ধ হয়।
শ্লেস্মায়ঃ আধা চা-চামচ বহেড়া গুড়া, ঘি গরম করে তার সাথে মিশিয়ে আবার গরম করে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
ইন্দ্রিয়-দৌর্বল্যেঃ এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে রোজ দু’টি করে বহেড়া বিচির শাঁস খেতে হবে। এর ফলে এই রোগ ভাল হয়।
শ্বেতী রোগেঃ বহেড়া বিচির শাঁসের তেল বের করে শ্বেতীর ওপর লাগালে গায়ের রং অল্পদিনের মধ্যেই স্বাভাবিক হবে।
অকালে টাক পড়লেঃ বহেড়া বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে চন্দনের মতো টাকে লাগালে, টাক সেরে যায়।
ফুলা কমানোর জন্যঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ছাল বেটে একটু গরম করে ফুলায় প্রলেপ দিলে ফুলা কমে যায়।
কৃমি রোগ : বহেড়া বিচি বাদ দিয়ে শাঁশের গুড়া ডালিম পাতার রসের সাথে মিশিয়ে খেলে কৃমি দূর হয়।

চিরঞ্জীব বনৌষধী
আয়ুর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্টাচার্য
২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-২৭৭






বহেড়া Bohera




গাছের নাম: অক্ষ বা বহেড়া Beharda

স্থানীয় নাম: বয়ড়া

বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia balerica

ব্যবহার্য অংশ : ফল ও বাকল

গাছের বিবরণ ও পরিচয়:

বহেড়া গাছ উচ্চতায় ৬০-১০০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয় অর্থাঁৎ খুবই বড় গাছ। গাছের গুড়িও অনেক লম্বা। শীত কালে এর ফল পুষ্ট হয়, তারপর নিজ থেকেই গাছ থেকে খসে পড়ে।


এ গাছের ফল দু’রকমের হয়-এক প্রকার গোল, আরেকটি ডিম্বাকৃতির। এর ফল ও ফলের শাস ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।






প্রাপ্তিস্থানঃ

আমাদের দেশের কোন কোন অঞ্চল এবং ভারতের ছোটনাগপুর, বিহার, হিমাচল প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশে প্রধানতঃ এ গাছ বেশি দেখা যায়। পশ্চিমবঙ্গের বীরভুম, বাঁকুড়া ও বর্ধমানের শালবনেও এ গাছ প্রচুর জন্মে।

উত্তোলণের সময়: শীতের প্রাক্কালে ফল সংগ্রহ করা হয়।

আবাদী/অনাবাদী/বনজ: এই গাছটি সাধারনতঃ বনজ জাতীয় গাছ।


চাষাবাদের ধরণ: গ্রীষ্মকালে এই গাছে ফুল আসে। তারপর হয় ফল। সেই ফল পুষ্ট হয় শীতের প্রাক্কালে। তারপর আপনা আপনি ঝরে পড়ে। এই গাছ রোপনের দরকার হয়না। পতিত জমির ধারে, জমির আইলে এটি আপনা আপনি জন্মে।



ঔষধি গুণাগুণঃ-

আমাশয়ঃ সাদা বা রক্ত যে কোনও আমাশয়ে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির সাথে এক চামচ বহেড়া গুড়া খেলে উপকার পাওয়া যায়।
html file

অকালে চুল পাকলেঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ১০ গ্রাম ছাল নিয়ে পানি দিয়ে বাটুন। এক কাপ পানিতে গুলে পানি ছেঁকে নিন, এবার সে পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে চুল ওঠা বন্ধ হয়।


শ্লেস্মায়ঃ আধা চা-চামচ বহেড়া গুড়া, ঘি গরম করে তার সাথে মিশিয়ে আবার গরম করে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে উপকার পাওয়া যায়।


ইন্দ্রিয়-দৌর্বল্যেঃ এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে রোজ দু’টি করে বহেড়া বিচির শাঁস খেতে হবে। এর ফলে এই রোগ ভাল হয়।




শ্বেতী রোগেঃ বহেড়া বিচির শাঁসের তেল বের করে শ্বেতীর ওপর লাগালে গায়ের রং অল্পদিনের মধ্যেই স্বাভাবিক হবে।


অকালে টাক পড়লেঃ বহেড়া বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে চন্দনের মতো টাকে লাগালে, টাক সেরে যায়।


ফুলা কমানোর জন্যঃ বহেড়ার বিচি বাদ দিয়ে ছাল বেটে একটু গরম করে ফুলায় প্রলেপ দিলে ফুলা কমে যায়।


কৃমি রোগ : বহেড়া বিচি বাদ দিয়ে শাঁশের গুড়া ডালিম পাতার রসের সাথে মিশিয়ে খেলে কৃমি দূর হয়।



চিরঞ্জীব বনৌষধী

আয়ুর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্টাচার্য

২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-২৭৭

বট


বট
Bot


উদ্ভিদের নাম: বট, Bot
Banyan tree
স্থানীয় নাম: বট
বোটানিক্যাল নামঃ- Ficus bengalensis Linn
ফ্যামিলি নামঃ- Urticaceae

দূর্বাঘাস





দূর্বাঘাস
Grass



উদ্ভীদের নামঃ- দূর্বাঘাস
বৈজ্ঞানিক নাম : Cymodun dactylon pers.
ইংরেজি নাম : Durva grass
পরিবার : Gramineas

ঘৃতকুমারী

ঘৃতকুমারী
Ghritokumari



উদ্ভিদের নাম: ঘৃতকুমারী/তরুনী Ghritokumari

স্হানীয় নাম: ঘৃতকুমারী/ঘৃত কম্মল।

বোটানিক্যাল নামঃ-Aloe indica Royle
/Aloe vera
ফ্যামিলি নামঃ- Liliaceae

কাল মেঘ্যা

কাল মেঘ্যা
Kalomegha

উদ্ভিদের নাম: কাল মেঘ্যা Kalomegha

স্থানীয় নাম : কাল মেঘ্যা

বৈজ্ঞানিক নাম : Andrographis paniculata Nees

ফ্যমিলিঃ- Acanthaceae

পাথর কুচি


পাথর কুচি
Pathor Kuchi

উদ্ভিদের নাম : পাথর কুচি, পাথান বেইদ, পাষাণ ভেদ

স্থানীয় নাম : পাথর কুচি

ভেজষ নাম : Kalanchoe pinnata Pers
Crassulaceae

পুদিনা

পুদিনা
Pudina





উদ্ভিদের নাম : পুদিনা Pudina

স্থানীয় নাম : পুদিনা
ভেষজ নাম : Mentha spicata

শিশু


শিশু


উদ্ভিদের নাম: শিশু গাছ Shishu

আদী নাম: শিংশপা

স্থানীয় নাম : শিশু গাছ(ছবি)

ভেজষ নাম : Dalbergia Sissoo Roxb

থানকুনি

থানকুনি

THANKUNI

উদ্ভিদের নাম থানকুনি

স্থানীয় নামঃ- থানকুনি, আদামনি, ঢোলামানি, থুলকুড়ি, মানামানি , ধূলাবেগুন, আদাগুনগুনি, ইন্ডিয়ান পেনিয়োর্ট, কয়েনয়োর্ট, এসিয়াটিক কয়েনয়োর্ট ইত্যাদি

বোটানিক্যাল নামঃ- Centella asiatica (Linn) Urban/ Centella japonica

About Me

My photo
Mahmudul Huq Foez Free-lance journalist, Researcher.